Nuruzzaman Rony (46th) is no more

Nuruzzaman Rony (46th) is no more

Informing with heavy heart that today (18 Jan 2018) 2nd Officer Nuruzzamn Rony of 46th Batch of BMA (Mizzen Top Division) has started his eternal journey. 

(Inna Lillahi wa inna ilayhi raji’un).

His dead body has been found over the rail line near Kashem jute mill,sitakundu.police suspected he has been cuts off by moving train. As per his family information he went to Chittagong for professional purposes & then expected to return to Dhaka by train. His moneybag & mobile is missing but strangely his carrying bag has been founded near his body & part of his moneybag which having his SID (Seafarers’ Identity Document).

He is from Satkhira. He used to serve Danmar Ship Management from local agent Marinehive Ltd. He signed off two months ago & he got promotion as 2nd mate recently.

His dead body has been identified by his academy friends & relatives. A police case has been filed & his body is going through post
mortem formalities. such a cheerful guy he was everyone knows specially 45,we, 47 batch knows very well. We are in deep shock to hear this sudden demise of our beloved younger brother/friend/acquaintance and pray for his departed soul.

 

Courtesy: Sajid Hussain (15), Shamsul Ranjan (31), Mosabberul Islam (46), 


From FB Post of Atiq Khan (27th)

বছরের শুরুতেই সজীব মৃধার পর আরেকটা ভয়াবহ কষ্টের সংবাদ। মেরিন একাডেমি ৪৬ ব্যাচ, মিজেন টপ, মো: নুরুজ্জামান রনির (২৬) রেললাইনে কাটা পড়া খন্ড বিখন্ড শরীর উদ্ধার হয়েছে সীতাকুন্ড উপজেলার সোনাইছড়ি কাশেম জুট মিল এলাকা হতে। বিকেলের ট্রেনটি চট্টগ্রাম হতে ঢাকা অভিমুখী ছিল।

– রনি সম্প্রতি প্রমোশন পেয়ে সেকেন্ড অফিসার হয়েছিল। 
– সম্ভবত মাস দুই আগে শিপ হতে সাইন অফ করেছে। 
– রনি সাতক্ষিরার আবদুর রউফ সাহেবের পুত্র।
– সীম্যান আইডি সহ মানিব্যাগের কাটা অংশ উদ্ধার হয়েছে, যাতে ওর পরিচয় পাওয়া গেছে। ঘটনাস্থলে যাওয়া ওর ব্যাচমেটরা লাশ শনাক্ত করেছে। 
– ওর পরিবারের সদস্যরা ডেডবডি বুঝে নিতে রওয়ানা দিয়েছেন। 
– ওর মোবাইল পাওয়া যায়নি কিন্তু ওর ব্যাগ অক্ষত অবস্থায় উদ্ধার হয়। 
– একটি অনলাইন পত্রিকা রেলওয়ে জিআরপি পুলিশের সহকারী পরিদর্শক মো: ফারুকের বরাতে জানিয়েছে, দুর্ঘটনার আগে নুরুজ্জামান রেললাইন ধরে হাঁটছিল। পত্রিকার স্ক্রিনশট দেয়া হল।

সম্ভাবনা,
১. রনি ট্রেনে চট্টগ্রাম হতে ঢাকা ফিরছিল। ওর মোবাইল এবং টাকা কেড়ে নিয়ে দুই বগির মাঝের অংশ দিয়ে ট্রেন পাইরেটরা ফেলে দেয়। এই ঘটনা হয়ে থাকলে মো: ফারুকের বক্তব্য মিলে না এবং ব্যাগ অক্ষত থাকার ব্যাপারটাও পরিস্কার হয় না। কিন্তু হয়ে থাকলে ঘটনাটা খুবই সিরিয়াস এবং সব নিরীহ যাত্রীর জন্য বিশাল ঝুঁকির ব্যাপার।
২. রনি রেললাইন ধরে হাঁটছিল এবং দুর্ঘটনায় পড়েছে। সেক্ষেত্রে ওর মানিব্যাগ এবং মোবাইলের অংশবিশেষ পাওয়া যাবার কথা, যা পাওয়া যায়নি। অন্য কেউ উঠিয়ে নিলে ভিন্ন ব্যাপার। 
৩. রেললাইন ধরে হাঁটার সময় কেউ টাকা, মোবাইল কেড়ে নিয়ে ধাক্কা দিয়েছে।

পূর্ণ তদন্ত সাপেক্ষে এই মৃত্যুর কারণ উদঘাটনের দাবী জানাচ্ছি। রনির মৃত্যুর পিছনে কারো হাত থাকলে অপরাধীদের আইনের আওতায় নিয়ে আসার জন্য অনুরোধ জানাচ্ছি।

ইন্নালিল্লাহে ওয়াইন্না ইলায়হে রাজেউন। মেরিন কমিউনিটির পক্ষ হতে রনির পরিবারের প্রতি শোক আর সমবেদনা জ্ঞাপন করছি। ফ্রেন্ডলিস্ট হতে আরেকজন বন্ধু এবং ছোটভাই কমে গেল। এভাবে ছোটভাইদের মৃত্যু সংবাদ শোনা অনেক কষ্টের। মহান আল্লাহ রাব্বুল আলামিন তোমাকে বেহেশত নসীব করুন।

Share