The Bahamas Maritime Authority appoints Capt. Ghulam Hussain (11N) as Deputy Director (Maritime Affairs)
[Capt. Ghulam Hussain is from 11th Batch of Bangladesh Marine Academy]
As a continuously serving member of the IMO council since 1999 and an active participant at all IMO meetings, The Bahamas Maritime Authority (BMA) has played a key leadership role in much of the maritime decision making that has taken place over the past few decades. The BMA is therefore pleased to announce the appointment of Captain Ghulam Hussain as Deputy Director (Maritime Affairs) with responsibility for Bahamas representation at IMO and intergovernmental meetings.
Captain Hussain joins the BMA having recently held a similar position at the Nautical Institute where he was Technical Manager and Head of IMO Delegation. There he gained wide-ranging experience working within both Working and Correspondence Groups at the IMO.
With more than 35 years of experience in the maritime field, Captain Hussain brings a breadth of expertise to The BMA. Qualified with a UK Master Mariner Certificate of Competency, he was at sea for 14 years. Subsequently he worked in many maritime fields including as CEO of a ship owning company, serving as its Designated Person Ashore (DPA). He is also an approved ISO 9001 Lead Auditor.
In 2014 he joined The Nautical Institute (London) in 2014, as Accreditation Manager and headed the Dynamic Positioning (DP) Accreditation Department, extending his expertise in overseeing the worldwide DP Scheme at a crucial time for the off-shore industry. His efforts have been widely recognised in relation to the development and implementation of the scheme.
Captain Dwain Hutchinson, Managing Director and CEO of The BMA said of his appointment: “Captain Hussain brings to this post a comprehensive list of qualifications and accomplishments. He is a well-respected figure in the maritime field and the shipping industry, having held senior roles in various professional organisations, with commendable and inspirational world-wide exposure and considerable experience in dealing with global maritime issues. His expertise, talent and skills are a welcome addition to our organisation and we are delighted that he has chosen to join us. Captain Hussain will be taking over from Marie Caillerie whose contributions have been greatly appreciated by us all. Her expertise, professionalism and competence have solidified and enhanced The Bahamas leadership role in the regulatory process and maintained our quality reputation with our global stakeholders”.
Captain Hussain said: “It is an honour and privilege to join an impressive team of skilled maritime professionals at BMA and to be given an opportunity to serve one of the most prominent and efficient Flag States in the maritime industry.
“I appreciate the BMA’s sincerity, safety, and discipline with a will to serve the maritime industry and I look forward to contributing towards these commendable and reputable standards. I am excited to face the challenges, exposure and global interaction which my responsibilities will offer.”
১৯৯৯ সাল থেকে আইএমও কাউন্সিলের সদস্য দেশগুলোর মধ্যে , আইএমও সংক্রান্ত সমস্ত সভায় বাহামাস মেরিটাইম অথরিটি বা বিএমএ মেরিটাইম ইন্ডাস্ট্রির সিদ্ধান্তগুলোর ব্যাপারে নেতৃস্থানীয় ভূমিকা পালন করছে। তাই বাহামাস মেরিটাইম অথরিটি বাংলাদেশী ক্যাপ্টেন গোলাম হুসেনকে আইএমও ও আন্তঃসরকারী বাহামার প্রতিনিধিত্বের দায়িত্ব সহ বাহামাস মেরিটাইম অথরিটির, ডেপুটি ডাইরেক্টর (মেরিটাইম অ্যাফেয়ার্স) হিসাবে নিয়োগের ঘোষণা দিয়েছেন।
ক্যাপ্টেন হোসেন আগে নটিক্যাল ইনিস্টিটিউটের টেকনিক্যাল ম্যানেজার এবং আইএমও ডেলিগেশন বিভাগের প্রধান ছিলেন। যেখানে তিনি আই এম ও সাথে কাজ করার বিস্তৃত অভিজ্ঞতা অর্জন করেন।মেরিটাইম ইন্ডাস্ট্রিতে 35 বছরের বেশি অভিজ্ঞতা রয়েছে ক্যাপ্টেন হোসেনের। দীর্ঘ 35 বছর মেরিটাইম ইন্ডাস্ট্রি অভিজ্ঞতা বাহামাস মেরিটাইম অথরিটিকে ভালো কিছু দেওয়ার আশা রাখে।
বাংলাদেশ মেরিন একাডেমি 11 তম ব্যাচের ক্যাডেট , ক্যাপ্টেন গোলাম হোসেন। যুক্তরাজ্য থেকে মাস্টার মেরিনার সার্টিফিকেট অর্জনকারী, তিনি 14 বছর সমুদ্রে ছিলেন। পরবর্তীকালে তিনি একটি জাহাজের মালিকানাধীন সংস্থার সিইও হিসাবে দায়িত্ব পালন করেন, পৃথিবীর বিভিন্ন জায়গাতে অনেকগুলো অপশন প্ল্যাটফর্মের সাথে তিনি জড়িত ছিলেন। তিনি একজন অনুমোদিত আইএসও 9001 লিড অডিটরও।
২০১৪ সালে তিনি দ্য নটিকাল ইনস্টিটিউটে (লন্ডন) যোগদান করেছিলেন, অ্যাক্রিডিটেশন ম্যানেজার হিসাবে এবং ডায়নামিক পজিশনিং (ডিপি) বিভাগের নেতৃত্বে দেন। অফ শোর শিল্পের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ ছিল, বিশ্বব্যাপী ডিপি স্কিম তদারকিতে তিনি তার দক্ষতা পরিচয় দিয়েছেন। প্রকল্পটির উন্নয়ন ও বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে তাঁর প্রচেষ্টা ব্যাপকভাবে স্বীকৃত হয়েছে।
বাহামাস মেরিটাইম অথরিটি ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ক্যাপ্টেন ডুয়েন হাচিনসন তাঁর নিয়োগের বিষয়ে বলেছেন: “ক্যাপ্টেন হুসেন এই পদের জন্য অধিকতর যোগ্য ,উনার সফলতা এবং উনার যোগ্যতা উনাকে এই তালিকায় নিয়ে এসেছে। তিনি আন্তর্জাতিক মেরিটাইম ইন্ডাস্ট্রির এক সম্মানিত ব্যক্তি, তিনি বিভিন্ন পেশাদার সংস্থায় সিনিয়র ভূমিকা পালন করেছেন, যা প্রশংসনীয় এবং অনুপ্রেরণামূলক বিশ্বব্যাপী এক্সপোজার এবং বৈশ্বিক সামুদ্রিক বিষয়গুলি মোকাবেলায় যথেষ্ট অভিজ্ঞতা ক্যাপ্টেন হোসেন এর রয়েছে। এরকম একজন যোগ্যতাসম্পন্ন মেরিটাইম ব্যক্তিত্ব , আমাদের সংস্থাকে উচ্চ ধাপে সংযোগ করাবে এবং আমরা আনন্দিত যে তিনি আমাদের সাথে যোগ দিবেন। ক্যাপ্টেন হুসেইন , ম্যারি কেলিলির কাছ থেকে দায়িত্ব গ্রহণ করবেন। তার দক্ষতা, পেশাদারিত্ব এবং দক্ষ নিয়ন্ত্রণ প্রক্রিয়ায় বাহামাস নেতৃত্বের ভূমিকাটিকে আরো দৃঢ় ও বর্ধিত করবে এবং আমাদের বিশ্বব্যাপী মেরিটাইম ইন্ডাস্ট্রি মান এবং পৃথিবীব্যাপী বাহামাস শেয়ারহোল্ডারদের আরো উঁচুতে পৌঁছাবে ”।
ক্যাপ্টেন হুসেন বলেছেন: “বিএমএ-তে দক্ষ সামুদ্রিক পেশাদারদের একটি দলে যোগদান করা এবং সামুদ্রিক শিল্পের অন্যতম, বিশিষ্ট এবং দক্ষ পতাকা সংস্থা হিসাবে কাজ করার সুযোগ দেওয়া আমার পক্ষে সম্মানের এবং গৌরবের বিষয়।
“আমি মেরিটাইম শিল্পকে সেবা দেওয়ার ইচ্ছার সাথে বিএমএর আন্তরিকতা, সুরক্ষা এবং শৃঙ্খলার প্রশংসা করি এবং আরো অবদানের প্রত্যাশায় রয়েছি। আমি আমার উপর অর্পিত দায়িত্ব চ্যালেঞ্জ হিসেবে নিয়ে বৈশ্বিক মিথস্ক্রিয়া মোকাবেলায় কাজ করব”
তথ্যসূত্র – কমান্ড্যান্ট বাংলাদেশ মেরিন একাডেমি।
Recent Comments