Ashif Bahar (31N) is now on his final voyage
With heavy heart informing that our dear Capt. M Ashif Bahar (31N/1814) has left us in this morning (3:30 AM) at Mirpur Delta Hospital. He was in life support for 20 days. Inna lillahe wa inna ilaihe rajeun. May Allah bless him Jannatul Ferdous and provide strength to his family.
He was my direct student-cadet during 1995-96 at Academy when I was Engineer Instructor. How old Ashif would be – around 40; how old his 2 kids are now – may Allah’s continued blessing with his wife. Let’s all remain beside her.
Ashif and his beloved wife Nargis Ashif Mukta both are/were connected with me through facebook since 2012/2015 and here’s some the photos of Ashif from his FB page.
Courtesy: Sajid Hussain (15th)
Last few weeks his beloved friends and juniors/seniors were trying to collect bloods for him.
Extracted from FB:4 Feb 2017
মেরিন একাডেমির ৩১ তম ব্যাচের ক্যাপ্টেন Muhammad Ashif Bahar স্যার খুব ই অসুস্থ।
স্যার খুব ই অসুস্থ। স্যারের শরীর অনেক ভেংগে গেছে। অনেক।
স্যারের জন্য সবাই দোয়া করবেন। মন থেকে দোয়া করবেন আল্লাহ যাতে সুস্থ করে দেয় স্যারকে। আমিন
আমরা সকলেই জানি যে বাংলাদেশ মেরিন একাডেমির ৩১ তম ব্যাচের ক্যাপ্টেন Muhammad Ashif Bahar স্যার এর ক্যানসার হয়েছে। স্যার এর জন্য B+ রক্ত দরকার। আমাদের মাঝে যারা B+ রক্তধারি তাদের রক্ত দান করার জন্য অনুরোধ করা হল।
আমার বড় শ্যালক, বন্ধু, সুহৃদ ক্যাপ্টেন আসিফ বাহার আজ ভোর ৩:৩০ ঘটিকায় রাজধানীর ডেল্টা হাসপাতালে ইহলোকের মায়া ত্যাগ করে ইন্তেকাল করেছেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজেউন)।
মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৩৯ বছর, মা বাবা, ১ ভাই, ১ বোন, স্ত্রী, ১ ছেলে, ১ মেয়েসহ আত্মীয় পরিজনসহ অনেক গুণগ্রাহী রেখে গেছেন।
১৯৭৭ সালের ২৭ জুন তদানীন্তন যশোর জেলার ঝিনাইদহ মহকুমার কোটচাঁদপুর থানার কোটচাঁদপুর পৌর এলাকার সলেমানপুরে বিখ্যাত খন্দকার পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। বাবা সরকারী কলেজের অবসরপ্রাপ্ত সহযোগী অধ্যাপক জনাব হাবিবুল্লাহ বাহার, মা মিসেস শরীফ-উন-নাহার।
১৯৯২ সালে কোটচাঁদপুর পাইলট হাইস্কুল থেকে এসএসসি-তে ষ্টার মার্কসসহ ৮২৮ নাম্বার পেয়ে কৃতিত্বের সাথে উত্তীর্ণ হন। ১৯৯৪ সালে ঝিনাইদহ কেসি কলেজ থেকে স্টার মার্কসসহ ৮০২ নাম্বার পেয়ে উত্তীর্ণ হন। বাংলাদেশ মেরিন একাডেমী থেকে নৌ বিজ্ঞানে ব্যাচেলর ডিগ্রি অর্জন করেন ৭৫.৮% মার্কস পেয়ে।
দেশের বাইরেও মেধার স্বাক্ষর রেখেছিলেন ক্যাপ্টেন আসিফ বাহার। ২০০৩ সালের জুলাই-ডিসেম্বর সেশানে সিঙ্গাপুর মেরিটাইম একাডেমীর ক্লাশ ওয়ান -টু সিওসি কম্পিটেন্সি পরীক্ষায় প্রথম স্থান অধিকার করার গৌরব অর্জন করেছিলেন।
১৯৯৭ সালে শিপিং করপোরেশন অব সৌদি এরাবিয়ার মাধ্যমে মেরিটাইম ক্যারিয়ার শুরু করে আল রীম, ওশান ট্যাংকার, জিবিএলটি, পিএসিসি, ইএমএস, ইউনিক্স লাইন এবং সর্বশেষ অ্যাংলো ইষ্টার্ণ শীপ ম্যানেজমেন্ট-এর জাহাজে মাস্টার মেরিনার হিসাবে কর্মজীবন সমাপ্ত করেন।
১৯৯৮ সালে এক জাহাজে চাকুরী করার সুবাদে পরিচয় এবং ১৯৯৯ সালে ক্যাপ্টেন আসিফের বড় বোনের সাথে বিয়েবন্ধনে আবদ্ধ হয়ে পারিবারিক এবং সামাজিকভাবে সম্পৃক্ত ছিলাম। কাছে থেকে দেখেছি, চেষ্টা করেছি স্নেহ মমতায় আবদ্ধ রাখতে।
জীবদ্দশায় চলাফেরা এবং কর্মক্ষেত্রে বিনয়ী, ভদ্র এবং ভাল মানুষ হিসাবেই পরিচিত ছিলেন। ক্যাপ্টেন আসিফের অকাল মৃত্যুতে মানসিকভাবে আমরা বিপর্যস্ত। চিকিৎসা চলাকালীন সময়ে ক্যাপ্টেন আসিফের ব্যাচমেট, বাংলাদেশ মেরিন একাডেমীর আসিফের সিনিয়র জুনিয়রসহ মেরিটাইম কমিউনিটির শুভাকাক্ষী, আমার প্রিয় হোমনার আত্মীয় পরিজন বন্ধু বান্ধব, ঝিনাইদহের ক্যাপ্টেন আসিফের বাল্যবন্ধু থেকে সকল পর্যায়ের বন্ধু, শুভাকাক্ষী যারা পাশে দাঁড়িয়েছেন শুভ কামনা করেছেন তাদের সবাইকে আন্তরিক ধন্যবাদ জানাচ্ছি।
ক্যাপ্টেন আসিফের মা, বাবা, স্ত্রী, বোন, ভাই, ছেলে, মেয়ে সবাই যাতে ধৈর্য্যের সাথে পরিস্থিতি মোকাবিলা করতে পারেন সেজন্য পরিবারের পক্ষ থেকে সকলের দোয়া চাইছি।
কারো সাথে কোন দেনা পাওনা থাকলে আমাদের অবহিত করার জন্য অনুরোধ করছি।
ক্যাপ্টেন আসিফের চিরবিদায়ের মুহুর্তে আপনাদের সকলের দোয়া এবং শুভকামনার জন্য আবারো কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি।
সুহৃদ ক্যাপ্টেন আসিফ বাহার! তোমার বিদেহী আত্মার মাগফেরাত কামনা করছি।
Courtesy: ইঞ্জিনিয়ার এম জি ফারুক
Recent Comments